২০০৮ সালের পর থেকে এশিয়ায় চালের দাম সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। প্রতিকূল আবহাওয়ার প্রভাবে থাইল্যান্ডে চাল উৎপাদন কমে যাওয়ায় এবং ভারতের কিছু পণ্যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় রপ্তানিতেও এর প্রভাব পড়েছে। এ কারণে ঝুঁকিতে পড়েছে চাল রপ্তানি। খবর ব্লুমবার্গের
বুধবার থাই রাইস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুসারে, থাইল্যান্ড ৫ শতাংশ ভাঙা চাল টনপ্রতি ৬৪৮ ডলার মূল্যে রপ্তানি করছে।
এদিকে এশিয়া ও আফ্রিকার কোটি কোটি মানুষের খাদ্যের জন্য চাল জরুরি। কিন্তু দামের ঊর্ধ্বগতির কারণে মূল্যস্ফীতির ওপর চাপ বৃদ্ধি পাবে। এতে ক্রেতাদের আমদানি মূল্য বাড়িয়ে দিবে।
ব্যাংককভিত্তিক ব্যবসায়ীরা জানান, চলতি সপ্তাহে চালের দাম ব্যাপক মাত্রায় বেড়েছে। ফলে ক্রয়াদেশের পরিমাণও কমে গেছে। চলতি মাসের শেষ দিকে বাজারে নতুন সরবরাহ আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তখন দাম কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে ভিয়েতনাম প্রতি টন ৫ শতাংশ ভাঙা চাল ৫৯০-৬০০ ডলার মূল্যে রপ্তানি করছে। ১৫ বছরের সর্বোচ্চ পর্যায়ে এটির বাজারদর।
হো চি মিন সিটিভিত্তিক ব্যবসায়ীরা জানান, ভারতসহ কিছু দেশ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় চালের দাম অব্যাহত বাড়ছে।