আজ সোমবার বিকেলে ময়মনসিংহ বিভাগের জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে আন্দোলনের কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এতে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ারেস আলী মামুন, শরীফুল আলম, ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডা. মাহবুবুর রহমান লিটন, ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালাম, নেত্রকোনা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী, কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু, আলমগীর মাহমুদ আলম, উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. মোফাখখারুল ইসলাম রানা, কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী ইসরাইল মিয়া, নাজমুল আলম, আমিনুল ইসলাম আশফাক, নেত্রকোনা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান দুদুসহ বিভাগের জেলা নেতৃবৃন্দ।
সভায় প্রিন্স আরো বলেন, আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। জেলা সমাবেশের মাধ্যমে এই আন্দোলন যৌক্তিক পরিণতির দিকে ধাবিত হবে। তিনি বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আন্দোলন সর্বাত্মক সফল করতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়ারও আহ্বান জানান।
শরীফুল আলম বলেন, দেশে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের জন্য সরকারের দুর্নীতি, লুটপাট দায়ী। সরকার নিজেদের অবৈধ শাসন টিকিয়ে রাখতে র্যাবকে দিয়ে হত্যা, গুম করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞার জন্য আওয়ামী সরকার দায়ী।