ইসকন নেতা ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে আদালত থেকে কারাগারে নেওয়ার সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান তাঁর অনুসারীরা।
এ সময় আদালত এলাকায় হামলা ও ভাঙচুরের সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তবে এমন ঘটনার কিছুক্ষণ পরে বাংলাদেশের বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও একাউন্ট থেকে দাবি করা হয় ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবীকে হত্যা করা হয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম রিপাবলিক সহ একাধিক মিডিয়া থেকে একই দাবিতে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। অপরদিকে আমেরিকা ভিক্তিক গণমাধ্যম রয়টার্স থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুসলিম আইনজীবীকে হত্যা করা হয়েছে উল্লেখ করেছে। যদিও বাংলাদেশী গণমাধ্যম ঘটনার শুরুতেই চিন্ময় সমর্থকদের হত্যাকাণ্ডের শিকার সাইফুল ইসলামের মৃত্যুর কারণ ও পরিচয় নিশ্চিত করেছে। মূলত, সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাছাড়া চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী হলেন শুভাশীষ শর্মা নামের এক ব্যক্তি।