শনিবার (২৩ নভেম্বর) সিলেটের একটি অভিজাত কনভেনশন হলে সিলেট মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে নগরীর খ্যান প্যালেস কনভেনশন হলে ‘হাওরে মৎস্যসম্পদ রক্ষায় স্টেকহোল্ডার্স কনসাল্টেশন ওয়ার্কশপ’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, সিলেটের নদ-নদীর অবাধ পানি প্রবাহ নিশ্চিত করতে ও সিলেটকে বন্যার কবল থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে ইটনা-মিঠামইন-অষ্ট্রগ্রাম সড়কের বেশ কিছু অংশ ভেঙে ফেলা হতে পারে। এজন্য আন্তঃমন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিয়ে উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হবে।
ফরিদা আখতার বলেন, নির্বিচারে হাওর ভরাট হচ্ছে। আধুনিকতার নামে হাওরে অপরিকল্পিতভাবে বাধ ও রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাওর ও মৎস্য সম্পদ। ফলে পানিপ্রবাহ ব্যাহত হয়েছে।
এর আগে কর্মশালায় দেশের হাওর অধ্যুষিত সাতটি জেলা থেকে আগত মৎস্য সম্পদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন। পাশাপাশি হাওর ও মৎস্যসম্পদ রক্ষায় বিভিন্ন দাবির কথাও উল্লেখ করেন তারা।
কর্মশালায় অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ দেশের সাতটি জেলার মৎস্যচাষের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।