ঘূর্ণিঝড় রেমাল দেশের উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানতে শুরু করেছে। এটি কয়েক ঘণ্টা ধরে উপকূলজুড়ে তাণ্ডব চালাবে। পুরো ক্ষয়ক্ষতির চিত্র পেতে কিছুটা সময় লাগবে। তবে এখন পর্যন্ত দুইজনের মৃত্যুর খবর পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মুহিববুর রহমান।
রোববার (২৬ মে) রাত সাড়ে নয়টায় আবহাওয়া অধিদফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই কথা বলেন।
ঘূর্ণিঝড়ের আতঙ্ক কাটেনি জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জোয়ার থাকলে জলোচ্ছ্বাস ও বাতাস বেশি হতে পারে। আমরা এখনো আতঙ্কের মধ্যে আছি। এখনো আতঙ্ক কাটেনি।
মুহিববুর রহমান বলেন, নয় হাজার যে আশ্রয় কেন্দ্র আছে, তা উপকূলের মানুষের জন্য যথেষ্ট। এছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রস্তুত রাখা হয়েছে৷ একদিন আগে আশ্রয় কেন্দ্রে খাবার পৌঁছে গেছে৷
বন্যা পরবর্তী কী কী করা যায়, কোথাও কোনো সমস্যা থাকলে সেটা করবেন বলে জানান প্রতিমন্ত্রী। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে তাদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।