আগামী ৩ নভেম্বরের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে যুক্তরাষ্ট্র সময়সীমা জারি করেছে। এমন খবর প্রকাশ হওয়ার পর বিষয়টি নিয়ে ব্যাখ্যা দেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাস। এরপরও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা থেমে থাকেনি।
এবার মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে তুলে ধরা হয় বিষয়টি। কিন্তু বিষয়টি একেবারে উড়িয়ে দেন প্রধান মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, মার্কিন সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি আফরিন আক্তার সম্প্রতি ঢাকা সফর করেছেন। বিভিন্ন টকশোতে বিরোধীপক্ষের বক্তারা দাবি করছেন যে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ৩ নভেম্বরের মধ্যে পদত্যাগ করতে সময়সীমা জারি করেছে। যদিও এ বিষয়ে মার্কিন দূতাবাস একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে। এরপরও বিরোধী বিশ্লেষকরা দাবি করে চলেছেন। আপনি কী বিষয়টা স্পষ্ট করবেন।
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা অভ্যন্তরীণ আইনি প্রক্রিয়ায় আমাদের কিছু করার নেই।
এর আগে গত ১৮ অক্টোবর বিষয়টি নিয়ে মার্কিন দূতাবাস থেকে বলা হয়, এমন কোনো কথা তারা বলেনি। সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়নি। হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার সাংবাদিকদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ ও সহিংসতামুক্ত নির্বাচন দেখতে চায়। কোনো দলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষপাতিত্ব নেই।