আজ রবিবার রাজধানীতে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত ইফতার মাহফিলপূর্বক আলোচনাসভায় তিনি এসব কথা বলেন। রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও পেশাদারদের সম্মানে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে গণধিকার পরিষদ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আর কতদিন আমাদের মাথা নিচু করে চলতে হবে। লাল পতাকা শক্ত করে আঁকড়ে ধরতে হবে। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে।’
জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রব বলেন, ‘মানুষের আহাজারি বাড়ছে, কিন্তু সরকার দর্শকের ভূমিকা। সরকার নিজে কূটনৈতিক রীতি নীতি ভঙ্গ করে বহির্বিশ্ব নিয়ে যে বক্তব্য দিচ্ছেন তা নীতি বিবর্জিত। রাজনীতির স্বার্থে নয়, দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে রাজপথে নামতে হবে; স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হবে।’
ইফতার মাহফিলে ব্রিটিশ হাই কমিশনের রাজনৈতিক সচিব টমবার্গ, মার্কিন দূতাবাসের পলিটিক্যাল অফিসার ম্যাথিউ বে, ভারতীয় দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার রাজেশ অগ্নীহত্রী উপস্থিত ছিলেন। গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়ার সভাপতিত্বে আয়োজক সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানের সঞ্চালনায় এসময় আরো বক্তব্য দেন জাপার একাংশের চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মে. জে. অব. সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম প্রমুখ।
এ ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বরকত উল্লাহ বুলু, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক হেলাল উদ্দিন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, এনপিপি চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাপে চেয়ারম্যান জেবেল গনি চৌধুরী, মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূইয়া, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা ও লেবার পার্টি চেয়ারম্যান মুস্তাফিজুর রহমান ইরান বক্তব্য দেন।